সন্দ্বীপবাসীর কান্না কি কেউ শুনতে পাচ্ছে
সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ, উন্নত জেটি, পাকা বেড়িবাঁধ, সারি সারি মার্কেট, ফলের দোকান দেখে মনে হতে পারে ক্রমেই যেন স্বর্গে পরিণত হচ্ছে সন্দ্বীপ। কিন্তু এসবের পেছনে আছে অন্য চিত্র।
সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ, উন্নত জেটি, পাকা বেড়িবাঁধ, সারি সারি মার্কেট, ফলের দোকান দেখে মনে হতে পারে ক্রমেই যেন স্বর্গে পরিণত হচ্ছে সন্দ্বীপ। কিন্তু এসবের পেছনে আছে অন্য চিত্র।
গত ২০ বছরে সন্দ্বীপে অনেক পরিবর্তন এসেছে। উন্নয়নের চিহ্নও অনেক স্পষ্ট। কিন্তু এই উন্নয়নের উল্টো চিত্রও রয়েছে।
উত্তরাঞ্চলে সমতলের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীদের সরকার গবাদিপশু দেয়। কিন্তু এসব পশু মরে যাচ্ছে। রুগ্ণ ও হাড্ডিসার অবস্থা মৃত্যুর অন্যতম কারণ হতে পারে।
চলতি বছর দেশে এমন দুর্যোগ–দুর্ঘটনা ঘটেছে, যা অতীতে দেখা যায়নি। এর মধ্যে সিলেটের বন্যা, করতোয়ায় নৌকাডুবি, সীতাকুণ্ডে ডিপোতে বিস্ফোরণ অন্যতম।
চলতি বছর দেশে এমন দুর্যোগ–দুর্ঘটনা ঘটেছে, যা অতীতে দেখা যায়নি। এর মধ্যে সিলেটের বন্যা, করতোয়ায় নৌকাডুবি, সীতাকুণ্ডে ডিপোতে বিস্ফোরণ অন্যতম।
চারদিকে আমনের ব্যাপক ফলনের সুখবর। ব্যাপক বলে স্বাদ মেটে না। তাই বলছে বাম্পার ফলন। কিন্তু বাম্পারের সুবাতাস চালের বাজারে পৌঁছাচ্ছে না। দাম কমার কোনো আলামত কোনো বাজারেই নেই। মোটা চালের দাম পাইকারিতে সামান্য কমতির দিকে থাকলে খুচরা বাজারে তার প্রতিফলন নেই। পাবনার বাজারে মোটা চাল হঠাৎ উধাও হয়ে গেছে।
চাষিদের সেধে–সেধে ঋণ দিয়ে আবার ঋণখেলাপি বানিয়ে হাতকড়া পরিয়ে জেলে ঢোকানো হয়েছে। এভাবে কৃষকদের ভয়ভীতি দেখালে দেশের খাদ্যনিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়বে…..
ওএমএসের মাধ্যমে ট্রাকে যখন যেখানে খুশি খাদ্যপণ্য বিক্রি করে খাদ্যসংকট কাটবে না; বরং দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়াতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা দরকার…