Awareness

অ্যাম্বুলেন্স আর লাশবাহী গাড়ির দিকে একটু তাকান

অ্যাম্বুলেন্সের ফিটনেস, চালকদের বৈধ লাইসেন্স, বিশ্রাম আর চালকদের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করাটা খুবই জরুরি। স্মার্ট বাংলাদেশে বৈধ অ্যাম্বুলেন্সচালকদের একটা ডেটাবেজ বা তথ্যভান্ডার গড়ে তুলতে না পারলে আর সবাইকে মঞ্চে উঠতে দিলে লাশ বা রোগী কাউকে রক্ষা করা যাবে না।

কালবৈশাখী ও শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা: এই সময় ফসল রক্ষায় করণীয়

১৯ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত কালবৈশাখী ও শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা: এই সময় ফসল রক্ষায় করণীয় বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদী পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল মার্চ মাসে কালবৈশাখী ঝড়, শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগাম পূর্বাভাস অনুযায়ী গত ১৪ মার্চ সুনামগঞ্জ জেলার সদর, তাহিরপুর, ধর্মপাশা ও জামালগঞ্জ উপজেলায় মৌসুমের প্রথম শিলাবৃষ্টি হয়েছে এবং ১৫ মার্চ ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে …

কালবৈশাখী ও শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা: এই সময় ফসল রক্ষায় করণীয় Read More »

‘সেচ সংঘর্ষ’ এড়াতে এখনই যা করতে হবে

এবার সেচের জন্য অতিরিক্ত ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ লাগবে। সেচপাম্প নির্বিঘ্ন এবং কৃষকের চাহিদামতো পানি সরবরাহ রাখতে যথাযথ উদ্যোগ দরকার।

স্মার্ট বাংলাদেশের প্রত্যয়ে দুর্যোগ মোকাবিলায় কতটা প্রস্তুত

তদন্তে দোষ নয়, ব্যবস্থার ত্রুটি খুঁজে উত্তরণের পথ খোঁজাই হলো জরুরি। মনে রাখতে হবে, আমরা আরেকটা তদন্ত করার সময় না–ও পেতে পারি। সেটাই হবে ‘স্মার্ট’ সিদ্ধান্ত।

পশ্চিমবঙ্গে অ্যাডেনোভাইরাস: ভয়ের কিছু নেই, তবে ভাবনার আছে অনেক

অতীতের অভিজ্ঞতা বলছে, পশ্চিম বাংলা কোনো ছোঁয়াচে রোগ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে বাংলাদেশে তার ছোঁয়া লাগে। তাই প্রতিরোধের পাশাপাশি দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার দিকেও আমাদের মনোযোগী হতে হবে।

সন্দ্বীপবাসীর কান্না কি কেউ শুনতে পাচ্ছে

সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ, উন্নত জেটি, পাকা বেড়িবাঁধ, সারি সারি মার্কেট, ফলের দোকান দেখে মনে হতে পারে ক্রমেই যেন স্বর্গে পরিণত হচ্ছে সন্দ্বীপ। কিন্তু এসবের পেছনে আছে অন্য চিত্র।

শিশুরা কি ক্রমশ ‘রাষ্ট্রহীন’ হয়ে যাচ্ছে

শিশুদের খেলার মাঠ কেড়ে নেওয়া হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠ ঠিকাদারের কাছে বন্ধক রাখা হয়। গাছের সঙ্গে বেঁধে পেটানো হয়। কিন্তু তাদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয় না।

রাষ্ট্রহীন এমন অনেক ব্যক্তি আছেন, যাঁরা কখনো কোনো আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করেননি।

শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, আবাসন, কর্মসংস্থান, সামাজিক কল্যাণ, নিবন্ধন, সম্পত্তির মালিকানার অধিকার, নিরাপদ চলাচলসহ সব ধরনের অধিকার থেকে তাঁরা বঞ্চিত।

গত দুই–তিন বছরে প্রায় প্রতিদিনই রোমহর্ষ ঘটনার ভুক্তভোগী হয়েছে শিশুরা। সব খবর পত্রিকার পাতা, নিউজ পোর্টাল বা টেলিভিশনের পর্দা পর্যন্ত যায় না।

সরকারি কর্মকর্তাদের সম্বোধনে শুধুই ‘স্যার’ বলা কতটা ন্যায্য

সংবিধান অনুযায়ী, সব সময়ে জনগণের সেবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য। তাই জনগণকে ‘স্যার’ সম্বোধনে বাধ্য করা কতটা যৌক্তিক।